কলাপাড়ায় বাড়িতে ডাকাতির সময় নববধূ দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার।



পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় একটি বাড়িতে ডাকাতির সময় নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণ করেছে ডাকাত দল। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। ঘটেছে। গতকাল রোববার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সাত থেকে আটজনের সশস্ত্র ডাকাত দল অস্ত্রের মুখে ওই বাড়ির সবার হাত-পা ও মুখ বেঁধে জিম্মি করে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকার ও ৫০ হাজার টাকা লুট করে। এ সময় বাড়ির নববধূকে চার ডাকাত মিলে ধর্ষণ করে।

খবর পেয়ে আজ সোমবার বিকেলে পটুয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আনোয়ার জাহিদসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং ডিবি পুলিশের সদস্যরা ওই বাড়ি পরিদর্শনে যান। পুলিশ কর্মকর্তারা ভুক্তভোগী ও স্বজনদের কাছ থেকে বিস্তারিত ঘটনা জেনে নেন।

 বাড়িটির এক পুরুষ সদস্য জানান, রোববার রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে একতলা ভবনের বারান্দার গ্রিল কেটে ডাকাত দল ঘরে প্রবেশ করে। ঘরের সবাইকে একটি কক্ষে নিয়ে হাত-পা, চোখ–মুখ বেঁধে জিম্মি করে ফেলে। এরপর ডাকাতেরা অস্ত্র দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে আলমারি ও শোকেসের চাবি জোর নেয়। তারা আলমারি ও শোকেস খুলে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকার ও ৫০ হাজার টাকা লুট করে। পরিবারের সদস্যদের হাত–পা, মুখ ও চোখ বেঁধে একটি কক্ষে ফেলে রাখা হয়। আর নববধূকে অপর একটি কক্ষে নিয়ে চারজন মিলে পাশবিক নির্যাতন ও ধর্ষণ করে।

সোমবার বিকেলে ওই বাড়িতে গিয়ে একতলা ভবনের প্রতিটি কক্ষে তাণ্ডবের চিত্র দেখা যায়। আলমারি, শোকেস, বিভিন্ন আসবাবপত্র ও গৃহস্থালির মালামাল তছনছ করা অবস্থায় পাওয়া যায়। বাড়িটির নারী–পুরুষ সবাই ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কলাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ইতিমধ্যে পটুয়াখালীতে ভুক্তভোগী নববধূর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে। তাঁর জবানবন্দি নেওয়া হবে। এ ঘটনায় শাকিল ও রাসেল নামে সন্দেহভাজন দুজনকে আটক করা হয়েছে। থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করা হয়েছে।বাড়িটির এক পুরুষ সদস্য জানান, রোববার রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে একতলা ভবনের বারান্দার গ্রিল কেটে ডাকাত দল ঘরে প্রবেশ করে। ঘরের সবাইকে একটি কক্ষে নিয়ে হাত-পা, চোখ–মুখ বেঁধে জিম্মি করে ফেলে। এরপর ডাকাতেরা অস্ত্র দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে আলমারি ও শোকেসের চাবি জোর নেয়। তারা আলমারি ও শোকেস খুলে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকার ও ৫০ হাজার টাকা লুট করে। পরিবারের সদস্যদের হাত–পা, মুখ ও চোখ বেঁধে একটি কক্ষে ফেলে রাখা হয়। আর নববধূকে অপর একটি কক্ষে নিয়ে চারজন মিলে পাশবিক নির্যাতন ও ধর্ষণ করে।

সোমবার বিকেলে ওই বাড়িতে গিয়ে একতলা ভবনের প্রতিটি কক্ষে তাণ্ডবের চিত্র দেখা যায়। আলমারি, শোকেস, বিভিন্ন আসবাবপত্র ও গৃহস্থালির মালামাল তছনছ করা অবস্থায় পাওয়া যায়। বাড়িটির নারী–পুরুষ সবাই ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কলাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ইতিমধ্যে পটুয়াখালীতে ভুক্তভোগী নববধূর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে। তাঁর জবানবন্দি নেওয়া হবে। এ ঘটনায় শাকিল ও রাসেল নামে সন্দেহভাজন দুজনকে আটক করা হয়েছে। থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করা হয়েছে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ